পৃথিবীতে দুই শ্রেণীর মানুষ ডাকাতি করে।এক শ্রেণী বেঁচে থাকার অস্তিত্বের জন্য সরাসরি অস্ত্র ঠেকিয়ে অন্যের সম্পদ লুটে নেয়, আর এক শ্রেণী ভোগ বিলাসী জীবন ও আধিপত্যের জন্য মস্তিষ্ক এবং আইনকে অস্ত্র বানিয়ে অন্যের সম্পদ কেড়ে নেয়।
প্রথম শ্রেণীর ডাকাতদের কর্ম ও নৃশংসতা চোখে দেখা যায় এবং বিত্তহীন শ্রেণী বলে আমরা এদেরকে প্রকাশ্যে ঘৃণা করে থাকি। সাধারণত ন্যায় অন্যায়ের নীতি কথায় ওদেরকেই উদাহরণ হিসেবে দেখানো হয়।
কিন্তু পরের শ্রেণী স্যুট কোট পরে কৌশলে শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিনা রক্তপাতে ডাকাতি করে বলে এদেরকে প্রকাশ্যে ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখা হয়না, বরং এদের হাত অর্থ কড়ি দিয়ে ভরা থাকে বলে সমাজ এই শ্রেণীর ডাকাতদের সম্মান ও সমীহ করে থাকে।অর্থাৎ এক শ্রেণী ডাকাতি করে ঘৃণা অর্জন করে ,আর এক শ্রেণী ডাকাতি করে সম্মান অর্জন করে শুধুই কর্ম প্রয়োগের ভিন্নতা ও সামাজিক মানসিকতার কারণে।দেশে প্রথম শ্রেণীর ডাকাতদের অস্তিত্ব অনেকটাই বিলুপ্তির পথে,কিন্তু দ্বিতীয় শ্রেণীর সম্মানিত ডাকাতদের আধিপত্য সর্বত্র জুড়ে …যারা ব্যক্তি,সমাজ ও রাষ্ট্রের সম্পদ প্রতিনিয়ত লুটে নিচ্ছে …।।
প্রথম শ্রেণীর ডাকাতদের কর্ম ও নৃশংসতা চোখে দেখা যায় এবং বিত্তহীন শ্রেণী বলে আমরা এদেরকে প্রকাশ্যে ঘৃণা করে থাকি। সাধারণত ন্যায় অন্যায়ের নীতি কথায় ওদেরকেই উদাহরণ হিসেবে দেখানো হয়।
কিন্তু পরের শ্রেণী স্যুট কোট পরে কৌশলে শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিনা রক্তপাতে ডাকাতি করে বলে এদেরকে প্রকাশ্যে ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখা হয়না, বরং এদের হাত অর্থ কড়ি দিয়ে ভরা থাকে বলে সমাজ এই শ্রেণীর ডাকাতদের সম্মান ও সমীহ করে থাকে।অর্থাৎ এক শ্রেণী ডাকাতি করে ঘৃণা অর্জন করে ,আর এক শ্রেণী ডাকাতি করে সম্মান অর্জন করে শুধুই কর্ম প্রয়োগের ভিন্নতা ও সামাজিক মানসিকতার কারণে।দেশে প্রথম শ্রেণীর ডাকাতদের অস্তিত্ব অনেকটাই বিলুপ্তির পথে,কিন্তু দ্বিতীয় শ্রেণীর সম্মানিত ডাকাতদের আধিপত্য সর্বত্র জুড়ে …যারা ব্যক্তি,সমাজ ও রাষ্ট্রের সম্পদ প্রতিনিয়ত লুটে নিচ্ছে …।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন