বাংলাদেশর টিভি চ্যানেলগুলো এই দুর্যোগকালীন সময়ে অনেক বড় ভূমিকা রাখতে পারে।আমাদের দরকার ব্যাপক জনসচেতনতা এবং সেগুলো পালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা। প্রত্যেকটি টিভি চ্যানেল যদি তাদের প্রচারিত অনুষ্ঠানের মাঝে মাঝে করোনা ভাইরাস থেকে নিজেকে রক্ষার উপায় ও করণীয় বিষয় সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনগুলো প্রচার করতে থাকে তাহলে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষগুলো মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টিতে সারা জাগানো ভূমিকা রাখবে।উন্নত বিশ্বের আক্রান্ত দেশগুলোর ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়াগুলো এভাবে প্রচার অভিযান চালাচ্ছে।
মেডিকেল কলেজের ছাত্র সহ, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ছাত্ররা যদি বিভিন্ন ফেজবুক গ্রুপের মাধ্যমে সচেতনতা মূলক প্রচার অভিযান চালায় সেটি তরুণ সমাজকে সচেতন করতে বড় ভূমিকা রাখবে।
এই বিপর্যয় রোধে যাদের সামর্থ্য রয়েছে আর্থিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসার তারা বিভিন্ন ভাবে সমাজর আপামর মানুষ ও রাষ্ট্রের পাশে দাঁড়িয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান করবেন। এটি যেমন বড় একটি মহৎ কাজ, এর থেকে বড় মহৎ কাজ হচ্ছে প্রত্যেকে প্রত্যেকের থেকে জনবিচ্ছিন্ন ভাবে জীবন যাপন করা। কারণ যদি এই ভাইরাসটি আপনার শরীরে থেকে থাকে তাহলে শুধু আপনি অসুস্থ হবেন কিন্তু অন্যের সংস্পর্শে গেলে শুধু আপনার দ্বারাই সংক্রমিত হবে হাজার হাজার মানুষ ।সুতরাং হাজার হাজার মানুষের জীবন রক্ষার্থে আপানর নির্বাসিত জীবন যাপন ভূমিকা রাখবে এই মুহূর্তে একজন বীর যোদ্ধার ন্যায়।এখন একজনের সচেতনতার মধ্যে রয়েছে অন্যের জীবনের নিরাপত্তা।
সুতরাং, সচেতন হই এবং বিধি নিষেধ মেনে জীবন যাপন করি এবং করোনা ভাইরাস মোকাবেলার যুদ্ধে সফল হতে প্রত্যেকের ভূমিকা হোক সুশৃঙ্খল সৈনিকের মত।কারণ এই মুহূর্তে এই রোগের এক মাত্র প্রতিষেধক সচেতন হওয়া এবং মেনে চলা।
সুতরাং, সচেতন হই এবং বিধি নিষেধ মেনে জীবন যাপন করি এবং করোনা ভাইরাস মোকাবেলার যুদ্ধে সফল হতে প্রত্যেকের ভূমিকা হোক সুশৃঙ্খল সৈনিকের মত।কারণ এই মুহূর্তে এই রোগের এক মাত্র প্রতিষেধক সচেতন হওয়া এবং মেনে চলা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন